নিজস্ব প্রতিবেদন ঃ ইদানিং দেখা যাচ্ছে একটা ক্লিনিকের ডেলিভারি বিল নিয়ে শহরের কিছু লোক খুবই সচেতনার পরিচয় দেয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। ক্লিনিকের নাম বলছি না। আসা করছি যারা জানেন তারা বুঝতে পেরেছেন। ক্লিনিকের নানা কারণে বিল হয়েছে আকাশ ছোঁয়া। কিন্তু রোগীর আর্থিক অবস্থা বা পারিপার্শ্বিক অবস্থার কারণে হোক বা মানবিক কারণেই হোক ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ বিলটি ৭০% কম করে রোগীকে ছাড়পত্র দেয়। রোগীর অভিভাবক কম দিতে পেরে খুবই খুশি হয়। তাতে তাদের কোন আপত্তি থাকেনি। কিন্তু বাঁধ সাধে অন্য জায়গায় কিছু কুচক্রী মহল তাদের ক্লিনিকের ইমেজ নষ্ট করবার জন্য এবং ব্যক্তি রেষারেষির কারণে তারা অপপ্রচার চালাচ্ছে ক্লিনিকটি অন্যায়ভাবে বিল করেছে এবং পুরো বিলই ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ রেখেছে যা কোন প্রকার ছাড় দেয়া হয়নি। ক্লিনিক কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে যখন ঘটনাটি জানতে পারলাম তখনই নিজেরও কিছু আত্মীয়স্বজনকে উপকার করে দেয়া ক্লিনিকটির কথা মনে যায়। যারা এ অপপ্রচার চালাচ্ছে তার মধ্যে একজন আছেন একদিন পূবালী ব্যাংক থেকে জনসমক্ষে চোখের সামনে ১০০০০ (দশ) হাজার টাকা নিয়ে উধাও হয়ে যায়। ঘটনাটি ধরা পড়ে পূবালী ব্যাংকে থাকা সিসি ক্যামেরায়। তখন ব্যাংক কর্তৃপক্ষ তাকে না ডেকে বরং তার জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মহোদয়কে দিয়ে ডেকে এনে ভুল সংশোধন করানো হয়। যদিও সম্মানিত সাধারণ সম্পাদক সেদিন তাকে ইচ্ছেমতন শাসিয়েছিলেন। তিনি ঘটনাটি বুঝতে পেরেছিলেন বলেই তাকে শাসিয়েছিলেন এবং ভবিষ্যতে যদি এমন ঘটনা ঘটে তাহলে তার বিরুদ্ধে দলীয় একশন নিতে বাধ্য হবেন।