
ব্রাহ্মণবাড়িয়া।।
বিকল্প রাস্তা না থাকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শহরে যাত্রী নিয়ে যাতায়াত কালে সরাইল ও নাসিরনগর উপজেলার গ্রাম থেকে আসা সিএনজি’গুলো সরাইল উপজেলার কুট্টাপাড়া মোড় টু বিশ্বরোড মোড় এলাকায় (অল্প জায়গায়) মহাসড়কের আইনের জালে আটকে যাচ্ছে।একজন সিএনজি চালক কে বাধ্য হয়েই নিতে হচ্ছে মহাসড়ক আইনের মামলা।ফলে নিম্ন মধ্যবিত্ত সিএনজি চালকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আর্থিকভাবে।গরীব-দুঃখী মানুষের খোজ কে রাখে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কুট্টাপাড়া টু বিশ্বরোডর এলাকার রাস্তাটি সরাইল ও নাসিরনগর উপজেলার গ্রাম থেকে আসা সিএনজি চালকদের কাছে হয়ে উঠেছে একটি মহাসড়ক আইনের ফাদ।
এই ফাদে বারবার আটকে যাচ্ছে তাদের জীবন জীবীকা।আইনের জালে যারা আটকে যাচ্ছে তারাও মানুষ, তারা পেশায় সিএনজি চালক। তাদের সংসারে আছে মা-বাবা, স্ত্রী-সন্তান, তারা কর্ম করে সৎ উপায়ে পরিশ্রম করে জীবন যাপন করতে চায়।দীর্ঘদিনের এ সমস্যাটি সমাধানে মানবিকতার দিক বিবেচনায় জনপ্রতিনিধি ভূমিকা রাখতে পারেন।যেখানে মানুষ কর্ম করে বাচতে চাইছে,তাদের বাচতে দেয়া উচিত নাকি কঠোর হওয়া উচিত? মানবিক হওয়ার প্রয়োজন আছে কি?
সিএনজি চালকেরা বলছে, আমরা মহাসড়কের সিএনজি চালাই না, বিকল্প রাস্তা না থাকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে যাত্রী নিয়ে যাতায়াতের সময় সরাইলের কুট্টাপাড়া টু বিশ্বরোড এলাকায় আমরা আইনে জালে আটকে যাচ্ছি।নিতে হচ্ছে মামলা।আমরা এর সমাধান চাই।
সরাইল বিএডিসি সিএনজি স্ট্যান্ডের এক শ্রমিক নেতা বলেন, অরুয়াইল থেকে যাত্রী নিয়ে বিশ্বরোড মোড়ে গেলে মামলা নিতে হয়।হাইওয়ে পুলিশ মহাসড়ক আইনে মামলা দেয়। আমরা মহাসড়কে সিএনজি চালাই না , অল্প জায়গায় মহাসড়ক আইনে ফেসে যায়। গ্রামে গ্যাস পাম্প না থাকায় বিশ্বরোড এলাকার গ্যাস পাম্প থেকে গ্যাস নিতে হয়। বিশ্বরোড মোড় এলাকায় গেলেই মামলা। আইন মানি কিন্তু অল্প জায়গাটিতে ও আইনের ফাদ, আমরা এই ফাদ থেকে মুক্তি চাই।