ব্রাক্ষণবাড়িয়া।।

প্রেমিক-প্রেমিকা দু-জন ভিন্ন ধর্মাবলম্বী। বিয়েতে সম্মত নয় পরিবার। এমনি বাস্তবতায় একই সাথে মরণকে আলিঙ্গনকে করতে চেয়েছিলেন সুইটি সূত্রধর আর তানভীর হোসেন সজীব। একজন আরেকজনকে ছুরিকাঘাত করে জীবন সাঙ্গ করার চেষ্টা চালান । শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে জেলা সদর হাপাতালের নার্সদের কোয়ার্টারে এ ঘটনা ঘটে। তবে শনিবার সকালে বিষয়টি জানাজানি হয়। ঘটনা তদন্তে ৪ সদস্যের তদন্ত কমিটি করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, নার্স সুইটি ও সজীবের প্রেম-ভালোবাসার সম্পর্র্ক দীর্ঘদিনের।
একে অপরকে পছন্দের বিষয়টি তারা দু-জনেই পরিবারকে জানায়।
কিন্তু পরিবার এসম্পর্ক মেনে নিতে রাজি হয়নি। এক পর্যায়ে শুক্রবার রাতে সুইটি সজীবকে ফোন করে তার কোয়ার্টারে আসতে বলে। সজীব এলে দুইজন সিদ্ধান্ত নেয় আত্মহত্যা করার। প্রথমে ধারালো ছুরি দিয়ে সজীব সুুইটিকে পেটে ছুরিকাঘাত করে। পরে সে নিজেই ছুরি দিয়ে তার গলায় পোচ দেয়। পরে দুইজনের চিৎকারে অন্য নার্সরা এসে তাদেরকে উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে। তাদের অবস্থা আশংকজনক হলে কর্তব্যরত চিকিসক ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। ঘটনার খবর পেয়ে রাতেই হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডা. শওকত হোসেন সহ অন্যরা ছুটে আসেন। জেলা সদর হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডা. শওকত হোসেন জানান- ঘটনার তদন্তে ডা. শেখ আবু জাফরকে প্রধান করে ৪ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন তারা। পুলিশকেও বিষয়টি তদন্ত করে দেখতে বলেছেন।
একে অপরকে পছন্দের বিষয়টি তারা দু-জনেই পরিবারকে জানায়।
কিন্তু পরিবার এসম্পর্ক মেনে নিতে রাজি হয়নি। এক পর্যায়ে শুক্রবার রাতে সুইটি সজীবকে ফোন করে তার কোয়ার্টারে আসতে বলে। সজীব এলে দুইজন সিদ্ধান্ত নেয় আত্মহত্যা করার। প্রথমে ধারালো ছুরি দিয়ে সজীব সুুইটিকে পেটে ছুরিকাঘাত করে। পরে সে নিজেই ছুরি দিয়ে তার গলায় পোচ দেয়। পরে দুইজনের চিৎকারে অন্য নার্সরা এসে তাদেরকে উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে। তাদের অবস্থা আশংকজনক হলে কর্তব্যরত চিকিসক ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। ঘটনার খবর পেয়ে রাতেই হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডা. শওকত হোসেন সহ অন্যরা ছুটে আসেন। জেলা সদর হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডা. শওকত হোসেন জানান- ঘটনার তদন্তে ডা. শেখ আবু জাফরকে প্রধান করে ৪ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন তারা। পুলিশকেও বিষয়টি তদন্ত করে দেখতে বলেছেন।
তিনি আরো জানান-আহত নার্সের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় রাতেই তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সেখানে তার অস্ত্রপাচার করা হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার উপ- পরিদর্শক (এসআই) সুমন চন্দ নাথ জানান, বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।