তালিকায় কারা আছেন।। তাদের ভবিষ্যৎ কি

২ নভেম্বর, ২০১৯ : ৭:১০ পূর্বাহ্ণ ৪৩৫

ঢাকা।।

আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনে প্রায় ৫ হাজার অনুপ্রবেশকারী ও বিতর্কিত নেতার তালিকা হওয়ায় বেশ শঙ্কায় আছেন অনেক নেতা। কেন্দ্র থেকে শুরু করে তৃণমূলের এসব নেতা নানা প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন।

তালিকায় কারা আছেন, তাদের ভবিষ্যৎ কি, আগামী কমিটিতে থাকতে পারবেন কিনা, তাদের বিরুদ্ধে কোনো সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে কিনা, প্রাথমিক সদস্যপদ থাকবে কিনা- এসব জানতে দলটির নীতিনির্ধারকদের কাছে ছুটছেন সংশ্লিষ্ট নেতারা।

আর যারা তালিকাভুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছেন- তারা নিজেদের নাম বাদ দিতে চালাচ্ছেন নানা তৎপরতা। তবে তাদের এসব চেষ্টা পুরোপুরি নিষ্ফল হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির একাধিক শীর্ষ নেতা। তারা জানান, এ ব্যাপারে কঠোর অবস্থানে হাইকমান্ড। এমনকি তালিকায় যাদের নাম এসেছে, তাদের কেউ প্রভাবশালী নেতা হলেও ক্ষমা নেই।

নীতিনির্ধারকরা আরও জানান, তালিকাভুক্ত পাঁচ হাজার নেতার মধ্যে আওয়ামী লীগে অনুপ্রবেশকারী রয়েছেন দেড় হাজার এবং বিতর্কিত দুই হাজার নেতা। এছাড়া সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনে অনুপ্রবেশকারী ও বিতর্কিত নেতার সংখ্যা প্রায় দেড় হাজার। এসব নামের তালিকা এখন ৮ বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের হাতে।

বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত চুলচেরা বিশ্লেষণ করে দলটির সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুপ্রবেশকারী ও বিতর্কিত নেতাদের তালিকা তৈরি করেছেন। তালিকাভুক্ত নেতারা নতুন কোনো কমিটিতে পদ পাবেন না। পাশাপাশি নিষিদ্ধ থাকছেন জাতীয় ও তৃণমূল কাউন্সিলে। চলতি মাস থেকে এসব পদক্ষেপ কার্যকর হচ্ছে।

আরও জানা গেছে, যেসব বিষয় বিবেচনা করে অনুপ্রবেশকারী ও বিতর্কিতদের নাম তালিকাভুক্ত করা হয়েছে, সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- বিএনপি-জামায়াত-শিবির থেকে যারা এসেছেন, চিহ্নিত টেন্ডার, চাঁদাবাজ, মাদক ব্যবসায়ী ও ভূমিদস্যু, যাদের ভাবমূর্তির সংকট আছে, নেতিবাচক রাজনীতির জন্য যারা জনবিচ্ছিন্ন এবং খুন-ধর্ষণসহ বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে জড়িত।

জানা যায়, আওয়ামী লীগের জেলা, উপজেলা, ওয়ার্ড ও ইউনিয়নসহ তৃণমূলের অনেক কমিটিতেই রয়েছেন অনুপ্রবেশকারী ও বিতর্কিতরা। শুধু তাই নয়, দলের অঙ্গ-সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর কেন্দ্র থেকে শুরু করে সব স্তরের কমিটিতেও বিএনপি, জামায়াত ও ফ্রিডম পার্টিসহ বিভিন্ন দল থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নেতা ঢুকেছেন ক্ষমতাসীন দলে।

ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগসহ এর অঙ্গ-সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর কমিটিও অনুপ্রবেশকারীতে ভরা। দল টানা প্রায় ১১ বছর ক্ষমতায় থাকায় তুলনামূলক বেশি সুযোগ-সুবিধাভোগীও এ অনুপ্রবেশকারীরাই। দলের সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ- ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন জেলা-উপজেলা কমিটিতে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধীদের সন্তান-নাতিরাও ঢুকে পড়েছে।

এক্ষেত্রে মোটা অঙ্কের অর্থের লেনদেন হয়েছে। পরবর্তীতে দলীয় পদ ব্যবহার করে টেন্ডার, চাঁদাবাজি ও মাদক ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ করে ‘আঙুল ফুলে কলাগাছ’ বনে গেছেন এসব অনুপ্রবেশকারীরা। নিজস্ব বলয়ের মাধ্যমে প্রভাব-প্রতিপত্তি টিকিয়ে রাখতে দলের মন্ত্রী-এমপিরা এসব অনুপ্রবেশকারী ও বিতর্কিতদের স্থান দিয়েছেন, নৌকার বিরোধিতা করিয়েছেন আবার অনেক স্থানে নৌকা তুলে দিয়ে জনপ্রতিনিধি বানিয়েছেন।

গণভবন সূত্রে জানা গেছে, মূল দল এবং অঙ্গ-সহযোগী-ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর অনেক স্থানেই অনুপ্রবেশকারীরা নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে উঠলে তাদের বিষয়ে দলীয়ভাবে এবং একাধিক গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে খোঁজ নেন খোদ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপরই তালিকা তৈরি করা হয়।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের শুক্রবার রাতে টেলিফোনে যুগান্তরকে বলেন, সংখ্যা তথ্যটা বিষয় নয়। প্রধানমন্ত্রীর তালিকায় যারাই রয়েছেন তাদের বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হবে। আগামী সম্মেলনে তালিকায় থাকা অনুপ্রবেশকারী, বিতর্কিতরা কেউই কমিটিতে স্থান পাবেন না। এটা কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত হবে। সহযোগী, ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতাদের নাম প্রধানমন্ত্রীর তালিকায় আছে।

তালিকাভুক্তদের প্রাথমিক সদস্যপদ থাকবে কিনা- জানতে চাইলে তিনি বলেন, কমিটিতে থাকছে না, এটা নিশ্চিত। সদস্যপদের বিষয়টি পরে দেখা যাবে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, দলে অনুপ্রবেশকারীদের একটি তালিকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজ তত্ত্বাবধানে করেছেন। এরা যেন আওয়ামী লীগের কোনো পদে আসতে না পারে, সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে। ইতিমধ্যে বিভিন্ন বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের কাছে পাঠিয়ে দেয়া হচ্ছে। সারা দেশে এখন দলের সম্মেলন হচ্ছে, এ সম্মেলনের মাধ্যমে নতুন নেতৃত্ব আসবে। সেখানে যাতে অনুপ্রবেশকারী বা বিতর্কিত বা অপকর্মকারীরা আসতে না পারে, সে ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন। সেই তালিকা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

এদিকে অনুপ্রবেশকারী ও বিতর্কিত ৭৮০ জনের নামের একটি তালিকা যুগান্তরের হাতে এসেছে। সেই তালিকা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, দলের ও সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করেছেন- এমন নেতাদের নাম স্থান পেয়েছে। বিভিন্ন মামলা-হামলা থেকে মুক্ত হতে কারা এখন আওয়ামী লীগে ভিড়েছেন তাদের নামও বিস্তারিতভাবে তালিকায় তুলে ধরা হয়েছে।

এছাড়া তালিকায় থাকা নেতার নাম, পিতার নাম, বর্তমান ঠিকানা, মোবাইল নম্বরও সংযোজন করা হয়েছে। একই সঙ্গে অনুপ্রবেশকারী আওয়ামী লীগে যোগদানের পূর্বে কোন দলে জড়িত ছিলেন তা উল্লেখ করা হয়েছে। পূর্বের দল/সংগঠনের তার পদ-পদবি, যোগদানকৃত নেতাকর্মীদের পরিবারের সদস্যদের (দাদা, নানা, বাবা, চাচা, ফুফু বা খালা ইত্যাদি) রাজনৈতিক তথ্য, মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন তার পরিবারের সদস্যদের (দাদা, নানা, বাবা, চাচা, ফুফু বা খালা ইত্যাদি) ভূমিকা ছক আকারে সংযুক্ত হয়েছে সংশ্লিষ্ট নেতার বিবরণে।

আওয়ামী লীগে যোগদান করার পর দলে তার পদ-পদবি ও দলীয় কার্যক্রমে তার সম্পৃক্ততার বর্ণনাও আছে এতে। আওয়ামী লীগে যোগদান করার পর তারা জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছেন কিনা (উপজেলা চেয়ারম্যান, ইউপি চেয়ারম্যান, মেম্বার, মেয়র ইত্যাদি), হয়ে থাকলে তার বিস্তারিত তথ্য আছে তালিকায়। সেখানে মামলাসংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যও উল্লেখ করা হয়েছে।

প্রায় ৩ বছর আগে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর হাত ধরে আওয়ামী লীগে যোগদান করেছেন দিনাজপুরের খানসামা উপজেলা বিএনপির সদস্য মো. রশিদুল ইসলাম শাহ। তিনি শুক্রবার যুগান্তরকে বলেন, সে সময় মন্ত্রীর হাতে ফুল দিয়ে আওয়ামী লীগে যোগ দেই। এখন আমি উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। প্রধানমন্ত্রীর তালিকায় তার নাম রয়েছে।

৭৮০ জনের তালিকা : যে ৭৮০ জন অনুপ্রবেশকারী ও বিতর্কিত নেতার নামের তালিকা যুগান্তরের হাতে এসেছে সেগুলোর মধ্যে রংপুর জেলায় ২২, দিনাজপুরে ১১৫, ঠাকুরগাঁওয়ে ১৩০, নীলফামারীতে ১৩, লালমনিরহাটে ১০৯, বরিশালে ২৩১, পটুয়াখালী ২৪ ও ভোলায় ১৩৬ জন রয়েছেন। এ তালিকায় যেসব দল থেকে তারা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনে যোগদান করেছেন সেসব দলের নামও উল্লেখ আছে। সে অনুযায়ী তালিকাভুক্ত নেতাদের নাম নিচে দেয়া হল-

রংপুর : শাহ মো. মোশাররফ হোসেন মোশা (বিএনপি), মো. আবদুর রউফ (বিএনপি), মো. সমতুল্লাহ (বিএনপি), মো. আবদুর রহিম (বিএনপি), মো. আবদার হোসেন (বিএনপি), শাহ মো. রফিকুল ইসলাম (বিএনপি), মো. আ. আউয়াল মেকার (বিএনপি), মো. সোলেমান আলী (বিএনপি), মো. দুলাল মেম্বার (বিএনপি), মো. কেরামত আলী (বিএনপি), মো. আ. হাই (বিএনপি), মো. আ. রহিম (বিএনপি), মো. আবুল কালাম আজাদ (বিএনপি), মোছা. কল্পনা বেগম (বিএনপি), মো. আল-আমিন (বিএনপি), মো. হারুন মিয়া (বিএনপি), মো. হারুন মিয়া (বিএনপি), মো. রাজা মিয়া (বিএনপি), মাওলানা আবুবক্কর সিদ্দিক (জামায়াত), মো. মোফাজ্জল হোসেন ভুট্টু (জামায়াত), মোছা. আয়েশা বেগম (জামায়াত), মো. শরিফুল ইসলাম মুকুল (জামায়াত), মোছা. জুলেখা বেওয়া (জামায়াত)।

দিনাজপুর : মো. মজিবর রহমান (বিএনপি), আমিনুল ইসলাম মাস্টার (বিএনপি), মো. জিল্লুর রহমান (বিএনপি), মহসীন আলী (বিএনপি), মো. শামসুল হক সামু (শিবির), হুমায়ুন (বিএনপি), দুলাল প্রামাণিক (বিএনপি), বকুল মণ্ডল (বিএনপি), মো. নুর ইসলাম (বিএনপি), হাবিবুর রহমান (বিএনপি), মো. জাহাঙ্গীর আলম (বিএনপি), মো. মেহেরুল ইসলাম (বিএনপি), মো. মহসিন আলী রয়েল (বিএনপি), মো. আইয়ুব আলী (বিএনপি), মো. আকবর আলী (বিএনপি), মো. ইকবাল হোসেন (বিএনপি), মো. মানিক মাস্টার (বিএনপি), মো. আকতার মণ্ডল (বিএনপি), মো. মোখলেছুর (বিএনপি), মো. আতাউর রহমান (বিএনপি), মো. আ. রহমান (বিএনপি), মো. তহুবার রহমান (বিএনপি), মো. মালেক সরদার (বিএনপি), কাজী সিরাজুল ইসলাম (বিএনপি), মো. বাবলু সরদার (বিএনপি), মো. আমিনুল ইসলাম (বিএনপি), মো. আ. খালেক (বিএনপি), মো. আ. রাজ্জাক (বিএনপি), মো. শহিদুজ্জামান শাহ (বিএনপি), মো. নুর ইসলাম (বিএনপি), মো. নুর ইসলাম (বিএনপি), মোছা. আহেনা বেগম (বিএনপি), মো. দলিল উদ্দিন (বিএনপি), মীর সিদ্দিক আলী (বিএনপি), মো. আবদুল মজিদ (বিএনপি), মো. মোকছেদুল হক (বিএনপি), মো. রশিদুল ইসলাম শাহ (বিএনপি), মো. মোরশেদুল হক (বিএনপি), মো. হাসান আলী (বিএনপি), মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (বিএনপি), মো. মাছুম উদ্দিন (বিএনপি), মো. নুরুল উদ্দিন (বিএনপি), মোছা. মেরিনা বেগম (বিএনপি), মোছা. মালেকা খাতুন (বিএনপি), মো. আলতাব হোসেন (বিএনপি), মো. আ. ছালাম (বিএনপি), মো. আ. সাত্তার (বিএনপি), জহুরুল হক (বিএনপি), মোছা. বেবী বেগম (বিএনপি), মো. জহুরুল হক (বিএনপি), মো. খোরশেদ আলম (বিএনপি), মো. আবুল কাশেম মণ্ডল (বিএনপি), মো. নজরুল ইসলাম (বিএনপি), মো. আবদুল্লাহ (বিএনপি), মো. কাশেম আলী (বিএনপি), মো. রাসেল (বিএনপি), মো. সুরত আলী (বিএনপি), মো. আতিকুল (বিএনপি), মো. রশিদুল (বিএনপি), মো. আজিজুল (বিএনপি), মো. তরিকুল ইসলাম (বিএনপি), মো. আজিজ মিয়া (বিএনপি), মো. আকরাম হোসেন (বিএনপি), মো. আ. মালেক (বিএনপি), হাসেন আলী (বিএনপি), ফরহাদ হাসান চৌধুরী ঈগলু (বিএনপি), মো. খায়রুল আলম বাদশা (বিএনপি), মো. নুর আলম (বিএনপি), মো. খাদেমুন নবী চৌধুরী বাদল (বিএনপি), মো. রবিউল ইসলাম চৌধুরী (বিএনপি), মো. মাসুদ জাহাঙ্গীর (বিএনপি), মো. আমিরুল ইসলাম চৌধুরী (বিএনপি), মো. মাহাবুব রহমান খান (বিএনপি), মো. মোজাফফর আহম্মেদ মানু (বিএনপি), মো. জাহাঙ্গীর আলম লিটন (বিএনপি), মো. রফিক মোল্লা (বিএনপি), মো. মিজানুর রহমান মিজান (বিএনপি), মো. মোকছেদ আলী (বিএনপি), মো. নূর আলম মিঠু (বিএনপি), ওহেদুর রহমান ডাবলু (বিএনপি), মো. হাবিবুর রহমান হবি (বিএনপি), মো. মঞ্জুর আলম (বিএনপি), মো. আসাদুজ্জামান আসাদ (বিএনপি), মো. নুরু উদ্দিন (বিএনপি), মো. রিয়াজুল ইসলাম (বিএনপি), মো. দেলোয়ার মাস্টার (বিএনপি), মো. রিয়াজুল ইসলাম (বিএনপি), মো. জুয়েল (বিএনপি), মো. ফয়জুল আলম চৌধুরী (বিএনপি), মো. নওশাদ সালাম চৌধুরী (বিএনপি), মো. আবু তাহের মূসা (বিএনপি), আলহাজ মো. এজাজ আহম্মেদ সোনা (বিএনপি), আলহাজ আকিল আহম্মেদ (বিএনপি), মো. মজিবর রহমান (বিএনপি), মো. মহিউদ্দিন আহম্মেদ (বিএনপি), মোছা. আঞ্জুয়ারা বেগম ময়না (বিএনপি), মো. হারুন অর রশিদ (বিএনপি), আতাউর রহমান (বিএনপি), সেকেন্দার আলী দুলাল (বিএনপি), মো. আলী মণ্ডল (বিএনপি), মো. সিরাজুল ইসলাম (বিএনপি), মো. শহিদুল ইসলাম (বিএনপি), মো. সামশুল আলম (বিএনপি), মো. আ. রহিম মিয়া (বিএনপি), মো. আ. রউফ (বিএনপি), মো. আতিয়ার রহমান (শিবির), মো. সোহরাব হোসেন (জামায়াত), বাবুল হোসেন (বিএনপি), ছানাউল ইসলাম (ছাত্রদল কর্মী), মো. জাকিরুল (শিবির), কাওসার আলী (বিএনপি), আনিছুর রহমান (শিবির), মমিন (জামায়াত), সাফিউল ইসলাম (শিবির), মাফুজার রহমান (জামায়াত)।

ঠাকুরগাঁও : মো. আবদুল আজিজ (বিএনপি), মো. রোমান বাদশা (বিএনপি), কামরুজ্জামান টিটু (ছাত্রদল), মো. রাশেদুল ইসলাম (বিএনপি), মো. রুহুল আমিন (যুবদল), মো. তফিল উদ্দিন (বিএনপি), মো. মিজানুর রহমান (বিএনপি), মো. মাহাবুব (বিএনপি), মো. সোলেমান আলী (বিএনপি), মো. সাহাদত হোসেন (বিএনপি), মো. তসলিম উদ্দিন (বিএনপি), মো. আবদুল গফুর (বিএনপি), মো. রুহুল আমিন (বিএনপি), মো. আবদুর রহমান (বিএনপি), মো. বসির উদ্দিন (বিএনপি), অ্যাডভোকেট আবু হাসান (যুবদল), মো. শরিফ উদ্দিন (বিএনপি), মো. ইউসুফ আলী (বিএনপি), মো. রশিদুল ইসলাম (বিএনপি), মো. রফিকুল ইসলাম (বিএনপি), মো. দবির (বিএনপি), মো. আফসার আলী (বিএনপি), মো. বলজার রহমান (বিএনপি), মো. ফারাজুল ইসলাম (বিএনপি), মো. আ. কাদের (বিএনপি), মো. আনোয়ার হোসেন (বিএনপি), মো. আবদুল গফুর (বিএনপি), মো. আলাল উদ্দীন মাস্টার (বিএনপি), মো. আবদুল গফুর (বিএনপি), মো. মকবুল হোসেন (বিএনপি), মো. দেলোয়ার হোসেন (বিএনপি), মো, মতিয়ার রহমান (বিএনপি), মো. রেজওয়ানুল হক (বিএনপি), মো. আল মামুন (বিএনপি), মো. আবদুল হক (বিএনপি), মো. সাইদুল হক (বিএনপি), মো. আজিজুর রহমান (বিএনপি), মো. নুর জামাল (বিএনপি), মো. লিয়াকত আলী (বিএনপি), মো. আল আমিন (বিএনপি), মো. আল আমিন (বিএনপি), মো. হাসান আলী (বিএনপি), মো. শাহিনুর রহমান (বিএনপি), মো. আশরাফ আলী (বিএনপি), মো. মকছেদ আলী (বিএনপি), মো. সাইফুল ইসলাম (বিএনপি), মো. ময়নুল হক (বিএনপি), মো. রানা (বিএনপি), মো. ছালেফুল (বিএনপি), মো. বেলাল (বিএনপি), মো. হেলাল (বিএনপি), মো. আনিছুর রহমান (বিএনপি), মো. লিটন (বিএনপি), মো. নূর আলম (বিএনপি), মো. আসাদুল্লাহ আল পাবিল (সবুজ) (বিএনপি), মো. আনোয়ার হোসেন (বিএনপি), মো. খলিল হোসেন (বিএনপি), মো. আরিফ আলী (বিএনপি), মো. রানা (বিএনপি), মো. জামাল (পাইকার) (বিএনপি), মো. লুৎফর রহমান (বিএনপি), মো. বাবু হোসেন (বিএনপি), মো. ফারুক হোসেন (বিএনপি), মো. রুহুল আমিন (বিএনপি), মো. আল আমিন (বিএনপি), মো. খাদেমুল ইসলাম (বিএনপি), মো. আমিরুল ইসলাম আমু (বিএনপি), মো. আকতাবুল ইসলাম আতা (বিএনপি), মো. আবদুল কাদের (বিএনপি), মো. নঈম উদ্দিন (বিএনপি), মো. পায়েল (বিএনপি), মো. আলমগীর (বিএনপি), মো. সালাফি (বিএনপি), মো. রকিব হাসান (বিএনপি), মো. আপন (বিএনপি), মো. রুবেল (বিএনপি), মো. মকলেছুর রহমান (বিএনপি), মো. ফারুক হোসেন (বিএনপি), মো. হাসান আলী (বিএনপি), মো. আবুল হোসেন (বিএনপি), মো. দেলোয়ার হোসেন (বিএনপি), মো. আজিজুল হক (বিএনপি), মো. রমজান আলী (বিএনপি), মো. আজগর আলী (বিএনপি), মো. ফয়জুল হক (বিএনপি), মো. রাজু ইসলাম (বিএনপি), মো. জব্বার (বিএনপি), মো. রফিকুল ইসলাম (বিএনপি), মো. আলম ইসলাম (বিএনপি), মো. আমু রহমান (বিএনপি), মো. মোতালেব হোসেন (বিএনপি), মো. খাদেমুল ইসলাম (বিএনপি), মো. জামাল উদ্দীন (বিএনপি), মোছা. লাভলী আক্তার (বিএনপি), মোছা. আনিসা বেগম (বিএনপি), মোছা. নূরজাহান (বিএনপি), মোছা. সালিমা বেগম(বিএনপি), মোছা. করিমা বেগম (বিএনপি), মো. এন তাজুল ইসলাম (বিএনপি), মো. শফিউল ইসলাম (বিএনপি), মো. মঈনুল ইসলাম (বিএনপি), মো. আবুল কাশেম (বিএনপি), মো. মাহাবুব (বিএনপি), মোছা. লিপি বেগম (বিএনপি), মোছা. শিল্পী বেগম (বিএনপি), মোছা. মালেকা বেগম (বিএনপি), মোছা. জোসনা বেগম (বিএনপি), মোছা. নারগিস বেগম (বিএনপি), মো. আবদুল কাদের (বিএনপি), মো. নঈমুদ্দীন (বিএনপি), মো. আলমগীর (বিএনপি), মো. সোহেল শাহা (বিএনপি), মো. দুলু মাস্টার (বিএনপি), মো. সামশুদ্দিন (বিএনপি), মো. মোজাম্মেল হক (বিএনপি), মো. ফজলুল হক (বিএনপি), মো. গোলাম ফারুক (বিএনপি), মো. তোফাজ্জাল হোসেন (বিএনপি), মো. ওয়াজেদ আলী (বিএনপি), মো. আবদুছ ছাত্তার (বিএনপি), মো. জমশেদ আলী (বিএনপি), মো. ফারজু (বিএনপি), মো. বজলুর রহমান (বিএনপি), মো. সুলতান (বিএনপি), মো. জাহাঙ্গীর (বিএনপি), মিঠুন চন্দ্র বর্মণ (বিএনপি)।

নীলফামারী : মো. শরিফ ইবনে ফয়সাল মুন (বিএনপি), মো. আ. লতিফ খান (বিএনপি), তফেল উদ্দিন (বিএনপি), গোলাম রব্বানী (বিএনপি), মিজানুর রহমান (বিএনপি), মাহাবুব আলম খান (বিএনপি), কামরুল ইসলাম (বিএনপি), আবুজার রহমান (বিএনপি), আবু আনছার (বিএনপি), আ. মান্নান (বিএনপি), দুলাল আলম (বিএনপি), মো. রুহুল আমিন (বিএনপি)।

লালমনিরহাট : মো. নান্নু মিয়া (বিএনপি), মো. শামছুল হক (বিএনপি), মো. আবদুল কুদ্দুস (যুবদল), মো. আবদুল জব্বার আলী (যুবদল), মো. আবদুস সাত্তার আলী (যুবদল), মো. জালাল মিয়া (যুবদল), মো. রজব আলী (যুবদল), মো. নায়েব আলী (যুবদল), মো. সালামত আলী (যুবদল), মো. মোজাম্মেল হক (যুবদল), মো. রাজু মিয়া (যুবদল), মো. স্বপন মিয়া (যুবদল), মো. সাইদুল হক (যুবদল), মো. আবদুস সালাম মিয়া (যুবদল), কেরামত আলী (যুবদল), মো. হোসেন আলী (যুবদল), মো. নয়ন মিয়া (যুবদল), মো. শাহ আলম ভুট্টু (যুবদল), মো. আনোয়ার হোসেন (যুবদল), মো. মফিজুল হক (যুবদল), মো. সুলতান আলী (যুবদল), মো. ইসরাইল হক (যুবদল), মো. মন্টু মিয়া (যুবদল), মো. হামিদুল (যুবদল), মো. সাদেক মিয়া (যুবদল), মো. রাশেদুল (যুবদল), মো. জাহাঙ্গীর আলী (যুবদল), মো. রহিম বাদশা (যুবদল), মো. রমজান আলী (যুবদল), মো. মনিরুজ্জামান রুবেল (যুবদল), মো. লিটন মিয়া (যুবদল), মো. স্বপন (যুবদল), পাল সিংহ (যুবদল), মো. রোমান (যুবদল), মো. রবি (যুবদল), মো. আবুল হোসেন (যুবদল), তনু (যুবদল), মো. মনির হোসেন (যুবদল), মো. আরিফ (যুবদল), মো. হামিদুল (যুবদল), মো. সজীব (যুবদল), কৌশিক (যুবদল), মো. আল আমিন (যুবদল), মো. সাইদুল হোসেন (যুবদল), মো. মেহেদী হাসান (যুবদল), মো. রাকিব হাসান রনক (যুবদল), মো. মেহেদী হাসান শামীম (যুবদল), মো. সোহাগ হাসান (যুবদল), চয়ন (যুবদল), ছোট চয়ন (যুবদল), মো. নোমান হাসান (যুবদল), মো. রিফাত হোসেন (যুবদল), ফিরোজ আহম্মেদ (যুবদল), মো. বাঁধন (যুবদল), মো. সাইফুল (যুবদল), মো. মোক্তারুল (যুবদল), মো. রাসেল (যুবদল), মো. রাজু (যুবদল), মো. শাহীন (যুবদল), মো. হাসেম (যুবদল), মো. মনিরুজ্জামান (যুবদল), মো. রুবেল (যুবদল), মো. সাব্বির (যুবদল), মো. নুরুন্নবী (যুবদল), মো. এনামুল (যুবদল), মো. সাদ্দাম (যুবদল), দীপক চন্দ্র (যুবদল), মো. আনিছ (যুবদল), মো. জুয়েল (যুবদল), মো. আলিফ (যুবদল), মো. আশিকুর (যুবদল), মো. মুন্না (যুবদল), মো. রেজাউল (যুবদল), মো. মমিনুল (যুবদল), মো. আসাদুল (যুবদল), মো. রহিম (যুবদল), মো. আসাদ (যুবদল), মো. হানিফ (যুবদল), মো. মোফাজ্জল হোসেন (যুবদল), মো. হাসিদুল (যুবদল), মো. জলিল (যুবদল), মো. আবদুল কাদের (যুবদল), মো. মানিক (যুবদল), মো. খোরশেদ (যুবদল), মো. শাহিনুর (যুবদল), মো. আজিজুল ইসলাম (যুবদল), মো. রেজাউল ইসলাম (যুবদল), মো. সুমন মিয়া (যুবদল), মো. জামাল মিয়া (যুবদল), মো. রবিউল ইসলাম (যুবদল), মো. মিজানুর রহমান (যুবদল), মো. সুমন সরকার (যুবদল), মো. গোলাম কিবরিয়া রিপন (ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক), মো. ছপিয়ার রহমান (উপজেলা বিএনপির সমাজকল্যাণ সম্পাদক), মো. তমিজার মাস্টার (জিয়া পরিষদের সদস্য), মো. আবদুল মান্নান (বিএনপি), মো. মশিয়ার রহমান পিন্টু (বিএনপি)।

বরিশাল : মোহাম্মদ রফিক রাঢ়ী (বিএনপি), মোহাম্মদ দুলাল রাঢ়ী (বিএনপি), মো. সাইফুল রাঢ়ী (ছাত্রদল), রহিম খান (বিএনপি), আলহাজ রুবেল তালুকদার (কৃষক দল), মাসুম জোমাদ্দার (কৃষক দল), হাজী শাহ আলম হাওলাদার (কৃষকদল), জমাদ্দার সুমন তালুকদার (কৃষক দল), বাবুল মাতুব্বর (কৃষক দল), খোকন চন্দ্র দাস (কৃষক দল), তুহিন খান বাতেন হাওলাদার (কৃষক দল), আবদুস সাত্তার (কৃষক দল), আবুল হোসেন (কৃষক দল), শুকুর ব্যাপারী (কৃষক দল), নিজাম হাওলাদার (কৃষক দল), জলিল চৌকিদার (কৃষক দল), মিন্টু হাওলাদার (কৃষক দল), শহিদুল ইসলাম (কৃষক দল), রিয়াজউদ্দিন (কুষক দল), ধলু বেপারী (কৃষক দল), কামাল কবিরাজ (যুবদল), ইব্রাহিম ফকির (যুবদল), আমিনুল ইসলাম টিপু (ছাত্রদল), কামাল ঘরামী (যুবদল), মাইদুল মোল্লা (যুবদল), জহির কবিরাজ (যুবদল), কামাল বমকি (বিএনপি), শাহিন হাওলাদার (বিএনপি), জুয়েল বকশী (বিএনপি), নিজামুদ্দিন (বিএনপি), বাহার উদ্দিন সিকদার (বিএনপি), হাওলাদার (বিএনপি), ফজলুর রাঢ়ী (বিএনপি) গিয়াসউদ্দিন বকসি (বিএনপি), সাইফুল হাওলাদার (বিএনপি), কামাল বেপারী (বিএনপি), রুহুল আমিন বকসি (বিএনপি), ইমন মৌলভি (বিএনপি), রিয়াজ সিকদার (বিএনপি), আমিনুল সিকদার (বিএনপি), আমির রাঢ়ী (বিএনপি), আলি বকসি (স্বেচ্ছাসেবক দল), সজীব হাং (ছাত্রদল), সুলতান মাহমুদ (স্বেচ্ছাসেবক দল), নাসির বকসি (যুবদল), রুবেল রাঢ়ী (ছাত্রদল), সেকুল রাঢ়ী (কৃষক দল), সাইফুল ইসলাম (ছাত্রদল), মিল্লাত হোসেন (ছাত্রদল), আসাদ রাঢ়ী (ছাত্রদল), রিনি বকসি (ছাত্রদল), রিয়াজ হোসেন বকসি (ছাত্রদল), জামাল বকসি (কৃষক দল), মোহাম্মদ আলী (যুবদল), সুমন মোল্লা (যুবদল), সাহিদ হাসান রাঢ়ী (ছাত্রদল), আবুল সরদার (যুবদল), আলম বকসি (বিএনপি), শওকত জমাদ্দার (বিএনপি), সফিজুল বকসি (বিএনপি), শাহ আলম (বিএনপি), হযরত (বিএনপি), হাসান (বিএনপি), মুসলিম মৌলভি (বিএনপি), শফিক জমাদ্দার (বিএনপি), বারেক রাঢ়ী (বিএনপি), খোকন রাঢ়ী (বিএনপি), মন্নান মোল্লা (বিএনপি), লিটন রাঢ়ী (বিএনপি), শাহজাহান রাঢ়ী (বিএনপি), মিল্লাত হোসেন (বিএনপি), বাবুল বয়াতি (বিএনপি), আবুল খান (বিএনপি), জাফর বাসার (বিএনপি), আবদুর রহিম বেপারী (বিএনপি), নুরুল আমিন বাচ্চু (কৃষক দল), ইব্রাহিম শিকদার (স্বেচ্ছাসেবক দল), শহীদ বেপারী (স্বেচ্ছাসেবক দল), আবুল হোসেন (বিএনপি), খোরশেদ দেওয়ান (বিএনপি), হারুন হাফেজ (বিএনপি), ইসলাম বেল্লাল রাঢ়ি (যুবদল), অলি উদ্দিন দেওয়ান (বিএনপি), মাসুদ ঢালী (যুবদল), বাবুল খাঁ (কৃষক দল), শহীদ চৌকিদার (যুবদল), কামাল গাজি (বিএনপি), আবদুল খালেক (বিএনপি), সালাউদ্দিন (বিএনপি), আজিম চাপরাশি (বিএনপি), মতালেব চাপরাশি (বিএনপি), খোকন বেপারী (বিএনপি), নুরুল ইসলাম (বিএনপি), বাবুল বেপারী (বিএনপি), ওমর আলী (বিএনপি), ইব্রাহিম বেপারী (বিএনপি), মনির হোসেন (বিএনপি), সুমন (বিএনপি), আজিজুল হক (বিএনপি), সাহেব মুন্সি (বিএনপি), মনির হোসেন হাওলাদার (বিএনপি), হাসান আলী আকন (বিএনপি), মনির হোসেন রাঢ়ী (বিএনপি), জয়নাল আবেদীন (বিএনপি), জমাদার (বিএনপি), মাইদুল ইসলাম (বিএনপি), দুলাল বাঘা (বিএনপি), হাশেম সিকদার (বিএনপি), মাসুদ আকন (বিএনপি), ইসাহাক শিকদার (বিএনপি), মামুন হোসেন (বিএনপি), খালেক বিশ্বাস (বিএনপি), কামাল মুন্সি (কৃষক দল), জামাল মুন্সি (কৃষক দল), বাবুল মুন্সি (বিএনপি), সোহেল মুন্সি (বিএনপি), মোহাম্মদ ঢালী (বিএনপি), হেলাল শেখ (বিএনপি), দুলাল ঢালী (বিএনপি), মজিবর ফকির (বিএনপি), আবদুল আজিজ (বিএনপি), আলম গোলদার (বিএনপি), শাজাহান গোলদার (বিএনপি), ইদ্রিস গলাদার (বিএনপি), জহির গোলদার (বিএনপি), রাকিব রাঢ়ী (বিএনপি), হান্নান গোলদার (বিএনপি), বজলুর রহমান (বিএনপি), আলমগীর গোলদার (বিএনপি), বিল্লাল গোলদার (বিএনপি), ফারুক গোলদার (বিএনপি), রতন গোলদার (বিএনপি), রাসেল গোলদার (বিএনপি), সোহেল গোলদার (বিএনপি), মোহাম্মদ আলী (বিএনপি), জসিম রাঢ়ী (বিএনপি), তানভির হাসান (বিএনপি), হিমেল বেপারী (বিএনপি), জাবেল মাহমুদ (বিএনপি), রেজাউল (বিএনপি), ইউনুস বিশ্বাস (বিএনপি), মিরাজ (বিএনপি), সোহেল (বিএনপি), সজীব (বিএনপি), মিঠু (বিএনপি), হাওলাদার (বিএনপি), সেলিম রাঢ়ী (বিএনপি), সজীব হাওলাদার (বিএনপি), সোহেল রাঢ়ী (বিএনপি), বেপারী (বিএনপি), মাসুদ বেপারী (বিএনপি), লতিফ শিকদার (বিএনপি), আলমগীর বেপারী (বিএনপি), সাত্তার খান (বিএনপি), শফিক খান (বিএনপি), তাহের মোল্লা (বিএনপি), মুক্তার হোসেন (বিএনপি) আবদুল আজিজ আকন (বিএনপি), জাফর বেপারী (বিএনপি), সোহেল সিকদার (বিএনপি) উদ্দিন খোকন (বিএনপি), সেলিম রাজি (বিএনপি) প্রমুখ।

পটুয়াখালী : মতিউর রহমান (বিএনপি), ফরাজী (বিএনপি), খলিলুর রহমান (বিএনপি), নুরুল হক মৃধা (বিএনপি), মোঃ কবির মৃধা ছাত্রদল আবদুল হাকিম মাস্টার (বিএনপি), রাজু ভূঁইয়া (ছাত্রদল), আব্দুল মজিদ হাওলাদার (বিএনপি), সিদ্দিকুর রহমান (ছাত্রদল), মহিবুল্লাহ (বিএনপি), গিয়াস উদ্দিন এলাহী (বিএনপি), রুহুল আমিন ভূইয়া (বিএনপি), সাইমুর রহমান এলিট (বিএনপি), ইসমাইল মিয়া (বিএনপি), আব্দুল মান্নান খান (বিএনপি), মকবুল দফাদার (বিএনপি), গাজী আব্বাস (বিএনপি), তারেক হাওলাদার (বিএনপি), সোহেল মীর (বিএনপি), সোহেল মীর (বিএনপি), আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ (বিএনপি), নুরুল আমিন মেম্বার (বিএনপি), কামাল শিকদার (বিএনপি), হানিফ খান (বিএনপি), জাকির গাজী (বিএনপি) প্রমুখ।

ভোলা : আসাদুজ্জামান বাবুল (বিএনপি), সোলায়মান মেম্বার (বিএনপি), নুরুল আমিন (বিএনপি), রহমত মেম্বার (বিএনপি), জাকির মেম্বার (বিএনপি), হাসান মেম্বার (বিএনপি), রশিদ মেম্বার (বিএনপি), রেদওয়ান চৌধুরী নয়ন (বিএনপি), কবির কমিশনার (বিএনপি), আনোয়ার মেম্বার (বিএনপি), আবদুল বারেক কবিরাজ (বিএনপি), সরোয়ার হাওলাদার (বিএনপি), নাসির উদ্দিন (বিএনপি), ইয়াজউদ্দিন শাহিন (যুবদল), ছলিম পাটোয়ারী (বিএনপি), মোকসেদ পাটোয়ারী (বিএনপি), শফিক পাটোয়ারী (বিএনপি), গিয়াস পাটোয়ারী (বিএনপি), মোজাম্মেল হোসেন (বিএনপি), মিজান (বিএনপি), মোফাজ্জল (বিএনপি), ইউনুস হাজী (বিএনপি), ইমাম কমিশনার মিজান হাওলাদার (ছাত্রদল), কামাল কসাই (ছাত্রদল), জাকির হোসেন (ছাত্রদল), হাসেম মাস্টার (বিএনপি), আলমগীর কসাই (শ্রমিক দল), হারুন-অর-রশিদ (যুবদল), লাবু পঞ্চায়েত (শ্রমিক দল), সাবিনা ইয়াসমিন (বিএনপি), আবুল বাশার সেলিম (বিএনপি), হাসানুজ্জামান সোহাগ (বিএনপি), আসাদুল ইসলাম সুজন (বিএনপি), মোহাম্মদ মনির উদ্দিন (বিএনপি), ওবায়দুল হক রতন (বিএনপি), নূর-ই-আলম মাস্টার (বিএনপি), আশরাফুল আলম ফটোন (বিএনপি) প্রমুখ।

[gs-fb-comments]
Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com