
ব্রাহ্মণবাড়িয়া।।
হবিগঞ্জ থেকে নিখোঁজের ৬ মাস পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেড্ডায় বেওয়ারিশ লাশের কবরস্থানে পরিচয় মিলেছে মুখলেছ মিয়া (৪৪) নামের এক ব্যক্তির। তার বাড়ি হবিগঞ্জ জেলার আজমেরীগঞ্জ উপজেলার কাকাইলছেও ইউনিয়নের কন্যাজুরি গ্রামে। মুখলেছ মিয়া নরজাকান্দা এলাকার মৃত উম্বর আলীর ছেলে। এর আগে গত শুক্রবার রাতে আশুগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে অজ্ঞাতপরিচয়ে মুখলেছের মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছিল। পরে স্বজনদের খোঁজ না পাওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাতিঘর গত রোববার মরদেহটি মেড্ডায় দাফন করেছিল। পরিবারের স্বজনরা খুঁজতে খুঁজতে গতকাল সোমবার (৮ আগস্ট) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বেওয়ারিশ লাশের কবরস্থান মেড্ডায় পরিবারের লোকেরা গিয়ে ওই লোকের পরিচয় নিশ্চিত করেন।
জানা গেছে, গত ৬ মাস আগে পারিবারিক স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ ছিল। পরবর্তীতে আশুগঞ্জে কাজের জন্য এসেছিল মুখলেছ মিয়া। সেদিন কোনভাবে তিনি ট্রেনে কাটা পড়েন। পরে গেল শুক্রবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে ফাঁড়ি পুলিশ আশুগঞ্জ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়। স্বজনদের খোঁজ না পাওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া বেওয়ারিশ লাশের দাফনকারী সংগঠন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাতিঘর’কে দায়িত্ব দিলে তারা মেড্ডায় মোখলেছের মরদেহ দাফন করেন। স্বজনরা খুঁজতে খুঁজতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে ফাঁড়িতে আসলে পুলিশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাতিঘরের সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে যোগাযোগ করে তাদেরকে নিয়ে শহরের মেড্ডায় তিতাসপাড়স্থ বেওয়ারিশ লাশের একমাত্র কবরস্থানে গিয়ে মুখলেছের কবর শনাক্তের পর স্বজনরা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। এ সময় তাদের স্বজনের দাফন-কাফন সুচারুভাবে সম্পন্ন করায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাতিঘরকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ সালাউদ্দিন খাঁন নোমান জানান, গত শুক্রবার রাতে আশুগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে অজ্ঞাতপরিচয়ে মুখলেছের মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছিল। মুখলেছের লাশ শনাক্তের পর তার পরিবারের লোকেরা সোমবার এসে তার কবর দেখে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
হবিগঞ্জ থেকে নিখোঁজের ৬ মাস পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেড্ডায় বেওয়ারিশ লাশের কবরস্থানে পরিচয় মিলেছে মুখলেছ মিয়া (৪৪) নামের এক ব্যক্তির। তার বাড়ি হবিগঞ্জ জেলার আজমেরীগঞ্জ উপজেলার কাকাইলছেও ইউনিয়নের কন্যাজুরি গ্রামে। মুখলেছ মিয়া নরজাকান্দা এলাকার মৃত উম্বর আলীর ছেলে। এর আগে গত শুক্রবার রাতে আশুগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে অজ্ঞাতপরিচয়ে মুখলেছের মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছিল। পরে স্বজনদের খোঁজ না পাওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাতিঘর গত রোববার মরদেহটি মেড্ডায় দাফন করেছিল। পরিবারের স্বজনরা খুঁজতে খুঁজতে গতকাল সোমবার (৮ আগস্ট) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বেওয়ারিশ লাশের কবরস্থান মেড্ডায় পরিবারের লোকেরা গিয়ে ওই লোকের পরিচয় নিশ্চিত করেন।
জানা গেছে, গত ৬ মাস আগে পারিবারিক স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ ছিল। পরবর্তীতে আশুগঞ্জে কাজের জন্য এসেছিল মুখলেছ মিয়া। সেদিন কোনভাবে তিনি ট্রেনে কাটা পড়েন। পরে গেল শুক্রবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে ফাঁড়ি পুলিশ আশুগঞ্জ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়। স্বজনদের খোঁজ না পাওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া বেওয়ারিশ লাশের দাফনকারী সংগঠন ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাতিঘর’কে দায়িত্ব দিলে তারা মেড্ডায় মোখলেছের মরদেহ দাফন করেন। স্বজনরা খুঁজতে খুঁজতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে ফাঁড়িতে আসলে পুলিশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাতিঘরের সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে যোগাযোগ করে তাদেরকে নিয়ে শহরের মেড্ডায় তিতাসপাড়স্থ বেওয়ারিশ লাশের একমাত্র কবরস্থানে গিয়ে মুখলেছের কবর শনাক্তের পর স্বজনরা আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। এ সময় তাদের স্বজনের দাফন-কাফন সুচারুভাবে সম্পন্ন করায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাতিঘরকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে পুলিশ ফাঁড়ি ইনচার্জ সালাউদ্দিন খাঁন নোমান জানান, গত শুক্রবার রাতে আশুগঞ্জ রেলস্টেশন থেকে অজ্ঞাতপরিচয়ে মুখলেছের মরদেহটি উদ্ধার করা হয়েছিল। মুখলেছের লাশ শনাক্তের পর তার পরিবারের লোকেরা সোমবার এসে তার কবর দেখে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।